(Effect of digital divide in covid-19 pandemic situation) The digital divide in the daily lives of ordinary people in the global society has laid the foundation for a new distinction that has critically affected people's daily activities and livelihoods. Digital division is the division of technology between different geographical regions and socio-economic classes. As a result of these divisions, we have noticed that the use of technology has not created a universal or balanced environment in the world. Due to the unavailability of internet, digital devices, ICT gadgets, etc., this digital division is created by region or group. The gap between population or people using new technology or the gap between regions where modern information and communication technology has reached some areas and not in some areas. In some cases, it has been observed that despite having technology, many people do not know how to use it, creating divisions in this way. Although the term is no longer limited to the use of technology, financial power has also been included. This means that the gap created by the use of this technology and financial inequality is constantly changing with the development of technology. These technologies include telephone, television, personal computer and internet connection. Over the past two years, the epidemic caused by the coronavirus, which started in 2020, and the crisis caused by this global epidemic, has pushed ordinary people into the digital world. People are becoming digitised in most cases, which means that the use of technology has increased tremendously in daily life. But not everyone is ready to accept this new change. Various analyses by UNCTAD have revealed that during the Corona virus crisis, digital has increased all aspects of various problems and their solutions, services, etc. and has accelerated the world towards digital economy. The epidemic has widened the gap between digitally connected and disconnected people and revealed how many are lagging behind in adopting the technology. From the late nineteenth century to the beginning of the twentieth century, up to this time, digital divisions were largely understood as the divisions between mobile phone users and people or groups who did not know how to use them. In the late nineties, the term was used to refer to the spread of Internet technology, a division between Internet users and those who did not know or could not use the Internet. The coronavirus has spread around the world since the onset of the epidemic, and this digital divide has become more prevalent, especially in third world countries or developed countries, and its effects have been felt in many cases. Such as 1. Ignorance about Covid 19 2. Education 3. Financial status 4. Medical technology 5. Job or work 6. Use of technology This pandemic changes drastically as daily life changes dramatically when everything from studies to jobs, offices, medicine, etc. starts online. As a result of being confined to a normal life room, all the work of daily life starts through the internet, online class, online meetings, online doctor checkups etc. Everything requires smartphone and internet technology. The use of digital technology has been divided on the basis of its shortcomings and its effects have been noticed in various fields. 1. Due to the lack of internet technology in rural areas all over the world, people are not aware of such a big epidemic and its consequences. Since then, those who live in the city have more ideas about this. News about various Kovids, information they get easily. 2. Many changes have taken place in the field of education, as a result of the closure of schools and universities, starting from small children, college students have to study through online classes or e-learning. In 2020, the number of students studying online has increased by 82.02% as compared to 2019. Again, the division is seen. Many students are not able to take e-learning classes at the right time due to poor internet technology in remote areas or small rural areas. Increased at a much higher rate. Due to the lack of good networks in different rural areas, lack of technology, many students have to go far just to get a network so that they can take online classes. 3. It is quite expensive to take online classes, buy smartphones, and recharge the internet for the home students of those people whose financial condition is not good so in that case many students have moved away from studies. Medical expenses and in many cases can not afford. Financial inequality has been seen in many cases. 4. Technology inequality has also been observed in the field of treatment. In early March, we were surrounded by the need for a clinical care delivery system in the medical field. Within a week, clinics were switched from private medical procedures to telehealth by telephone and online. Screening procedures for COVID-19 quickly began with treatment through a free online platform that instructed at-risk individuals to go to specific centres for personal testing. The problem was that many patients could not access the online system. The digital divide has been seen as a result of many people not knowing about the problems of the internet and digital media. 5. Many of the office workers who have to work from home or office as a result of the pandemic have network difficulties, financial difficulties and as a result they are included in this division. There are also many jobs that are not done online, or many devices that many people do not have at home or can not afford to buy so many workers have been laid off. Many people's livelihood has stopped. In this case, there is a division between those who can do this and those who cannot. 6. According to the ONS, 32% of those who have not used the Internet recently are between the ages of 50 and 69. Many older people who are not accustomed to using the Internet, or who do not know how to use it, are being discriminated against. Many teachers over the age of 50 who are not accustomed to using the new technology also have to teach at home through online classes which is inconvenient for them and some people don't know how to use it. The current epidemic is new to many of us, the digital divide has been with us for quite some time. This division has been observed in various fields including gender, age and socio-economic status. Technology affects different cultures in different ways, positively or negatively. Integral elements such as relationships, communication and industry have been greatly developed by culture and technology. Developed countries experience great changes in their cultures as they incorporate new cultures acquired from the Internet. While developing countries have limited internet access, their culture remains unchanged. People in technology-poor countries fall behind because they do not have access to technology. In this way digital segmentation has become an important issue. কোভিড-19 মহামারী পরিস্থিতিতে ডিজিটাল বিভাজনের প্রভাব বিশ্বব্যাপী সমাজে সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনে ডিজিটাল বিভাজন একটি নতু ন পার্থক্যের ভিত্তি তৈরি করেছে যা মানুষের দৈনন্দিন কাজকর্ম এবং জীবিকাকে সমালোচনামূলক ভাবে প্রভাবিত করেছে। বিভিন্ন ভৌগলিক অঞ্চল ও আর্থসামাজিক শ্রেণীগুলির মধ্যে প্রযুক্তির ব্যবহারের সুযোগের মধ্যে যে বিভাজন লক্ষ্য করা যায়, তাকেই digital dividation বলে। এই বিভেদের ফলে আমরা লক্ষ্য করেছি সারা পৃথিবীর মধ্যে প্রযুক্তির ব্যবহারের সার্বজনীন বা সুষম প্রেক্ষাপট তৈরি হয়নি। internet, digital device, ICT gadget ইত্যাদি সহজলভ্যতা না থাকার ফলে অঞ্চল ভেদে বা গোষ্ঠী ভেদে এই ডিজিটাল বিভাজন তৈরি হয়। জনসংখ্যা বা মানুষে মানুষে নতু ন প্রযুক্তি ব্যাবহারের ব্যবধান বা অঞ্চলের মধ্যে ব্যবধান যেখানে কিছু অঞ্চলে আধুনিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি পৌঁছিয়ে গেছে এবং কিছু অঞ্চলে তা হয়নি। আবার কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে প্রযুক্তি থাকা সত্ত্বেও তা ব্যাবহার করতে জানেন না অনেক মানুষ এই ভাবেই ভেদাভেদ বা divition তৈরি হয়। যদিও এই শব্দটি এখন শুধু প্রযুক্তিকে ব্যবহার করার কথা অবধি সীমাবদ্ধ নেই এক্ষেত্রে আর্থিক ক্ষমতাকেও অন্তর্ভু ক্ত করা হয়েছে। অর্থাৎ এই প্রযুক্তির ব্যাবহার ও আর্থিক বৈষম্যের ফলে যে ব্যবধানটি তৈরি হয়েছে তা প্রযুক্তির বিকাশের সাথে ক্রমাগত পরিবর্তি ত হচ্ছে। এই প্রযুক্তিতে টেলিফোন, টেলিভিশন, ব্যক্তিগত কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট সংযোগ অন্তর্ভু ক্ত করা হয়। বিগত দুই বছর ধরে অর্থাৎ 2020 সালে শুরু হওয়া করোনা ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট মহামারী ও বিশ্বব্যাপী এই মহামারীর ফলে যে সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছে, তা সাধারন মানুষকে ডিজিটাল জগতে ঠেলে দিয়েছে। মানুষ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে digitized হয়ে যাচ্ছে, অর্থাৎ প্রযুক্তির ব্যবহার দৈনন্দিন জীবনে অত্যন্ত বেড়ে গেছে। কিন্ত প্রতিটা মানুষ এই নতু ন পরিবর্ত ন গ্রহণ করতে প্রস্তুত নয়। UNCTAD এর বিভিন্ন বিশ্লষণের মাধ্যমে জানা গেছে করোনা ভাইরাস সংকট কালে ডিজিটাল বিভিন্ন সমস্যা ও তার সমাধান, পরিষেবা ইত্যাদি সমস্ত দিক গুলির বৃদ্ধি ঘটিয়েছে এবং ডিজিটাল অর্থনীতির দিকে সারা বিশ্বকে তরাণ্বিত করেছে। এই মহামারী ডিজিটাল ভাবে সংযুক্ত ও সংযোগহীন মানুষদের মধ্যে বিভেদকে আরও বাড়িয়েছে এবং প্রকাশ পেয়েছে যে অনেকেই এই প্রযুক্তি গ্রহণে কতটা পিছিয়ে রয়েছে। উনিশের দশকের শেষ থেকে বিংশ শতকের শুরুর মুখে, এই সময় পর্যন্ত মূলত ডিজিটাল বিভাজন হিসেবে ধরা হত মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী ও ব্যবহার করতে জানেন না এমন মানুষ বা গোষ্ঠী দের বিভাজন কেই। নব্বই এর দশকের শেষের দিকে এই বিভাজন শব্দটি ব্যবহার হয় ইন্টারনেট প্রযুক্তির বিস্তারের ওপর ভিত্তি করেই, অর্থাৎ যারা ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ও যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করতে জানেন না বা পারেন না তাদের বিভাজন। এই অতিমারীর আকার ধারণ করার পর করোনা ভাইরাস সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পরে এবং বিশেষ করে তৃ তীয় বিশ্বের দেশ বা developed country গুলোতেই এই ডিজিটাল বিভাজন দেখা গেছে বেশি, এবং এর প্রভাব ও পড়েছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। যেমন – 1. কোভিড 19 সম্পর্কে অজ্ঞতা 2. শিক্ষা 3. আর্থিক অবস্থা 4. চিকিৎসা প্রযুক্তি 5. চাকরি বা কাজ 6. প্রযুক্তি ব্যবহার দৈনন্দিন জীবনের আমূল পরিবর্ত ন ঘটায় এই প্যানডেমিক অবস্থায় সব বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে যখন পড়াশোনা থেকে শুরু করে চাকরি, অফিস, চিকিৎসা ইত্যাদি সব কিছু অনলাইন এ শুরু হয়ে যায়। সাধারণ জীবন ঘরে বন্দী হয়ে যাওয়ার ফলে দৈনন্দিন জীবনের সব কাজ ইন্টারনেট এর মাধ্যমে শুরু হয়, online class, online meetings, online doctor checkups ইত্যাদি সব কিছু র জন্যই smartphone এবং internet প্রযুক্তির প্রয়োজন হয়। ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যাবহার ও ব্যবহারের ঘাটতি এর ভিত্তিতেই বিভাজন হয়েছে এবং নানান ক্ষেত্রে এর প্রভাব ও লক্ষ্য করা গেছে। 1. সারা বিশ্বে গ্রামীণ বিভিন্ন অঞ্চলে এই ইন্টারনেট প্রযুক্তি না পৌছানোর ফলে এত বড় মহামারী এবং তার ফলাফল সম্পর্কে বিভিন্ন মানুষ সঠিক ভাবে জানতে ও পারছে না ফলে সতর্ক হচ্ছেন না। সেদিক থেকে যারা শহরে থাকেন তাদের এই সম্পর্কে ধারণা বেশি আছে। বিভিন্ন কোভিড সংক্রান্ত খবর, তথ্য তারা সহজে পেয়ে যান। 2. শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক পরিবর্ত ন হয়েছে , বিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় গুলি বন্ধ করে দেওয়ার ফলে ছোট ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে কলেজ পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের online class বা e-learning এর মাধ্যমে পড়াশোনা করতে হচ্ছে। 2020 সালে এই অনলাইন এ পড়াশোনারত শিক্ষার্থী দের সংখ্যা 2019 সালের তু লনায় 82.02% বেড়েছে। আবার এক্ষেত্রেও বিভাজন দেখা যাচ্ছে। খুব প্রত্যন্ত অঞ্চল বা ছোট গ্রামাঞ্চলের ইন্টারনেট প্রযুক্তি ভালো না হওয়ায় অনেক ছাত্রছাত্রী সঠিক সময় সঠিক ভাবে e-learning class গুলো করতে পারছে না, আবার কিছু ক্ষেত্রে একদম এ ইন্টারনেট না পৌছানোর জন্য কোনো ভাবেই ক্লাস করতে পারছেনা ফলে অনেক ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা ছেড়ে দিচ্ছে , স্কু ল ছেড়ে দেওয়া বেড়েছে অনেক হারে। বিভিন্ন গ্রামীণ অঞ্চলে ভালো নেটওয়ার্ক না থাকার ফলে প্রযুক্তির ঘাটতির ফলে অনেক ছাত্রছাত্রী দের দূরে যেতে হয় শুধু মাত্র নেটওয়ার্ক পাওয়ার জন্য যাতে অনলাইন ক্লাস করতে পারে। 3. যে সব মানুষের আর্থিক অবস্থা ভালো না সেই সব বাড়ির ছাত্রছাত্রী দের online class করা, smartphone কেনা, internet recharge করানো সব কিছু ই যথেষ্ট ব্যয়বহুল তাই সেক্ষেত্রে অনেক ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা থেকে দূরে সরে গেছে। চিকিৎসা খরচ ও অনেকের ক্ষেত্রে ওঠানোর সামর্থ নেই। আর্থিক দিক থেকে অনেক ক্ষেত্রেই বৈষম্য দেখা গেছে। 4. চিকিৎসার ক্ষেত্রেও প্রযুক্তির বৈষম্য দেখা গেছে। মার্চে র প্রথম দিকে, আমাদের চারিদিকে চিকিৎসা ক্ষেত্রে ক্লিনিক্যাল কেয়ার ডেলিভারি সিস্টেমের প্রয়োজনীয়তা হয়। এক সপ্তাহের মধ্যে, ক্লিনিকগুলি ব্যক্তিগত চিকিৎসা পদ্ধতি থেকে টেলিহেলথে টেলিফোন ও অনলাইনে স্থানান্তরিত হয়েছিল। COVID-19-এর জন্য স্ক্রীনিং প্রক্রিয়াগুলি দ্রুত একটি বিনামূল্যের অনলাইন প্ল্যাটফর্মের দ্বারা চিকিৎসা শুরু করেছিল যার মাধ্যমে ঝুঁ কিপূর্ণ ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত পরীক্ষার জন্য নির্দি ষ্ট কেন্দ্রগুলিতে যাওয়ার জন্য নির্দে শ দেওয়া হয়েছিল। সমস্যাটি ছিল যে অনেক রোগী অনলাইন সিস্টেম অ্যাক্সেস করতে পারেনি। অনেকের ইন্টারনেট এর অসুবিধা, ডিজিটাল প্রচারের মাধ্যম গুলি সম্পর্কে না জানার ফলে ডিজিটাল বিভাজন দেখা গেছে। 5. অফিসে কর্মরত ব্যক্তিরা যাদের প্যানডেমিক এর ফলে work from home বা বাড়ি থেকে অফিস করতে হচ্ছে তাদের মধ্যে অনেকের নেটওয়ার্ক অসুবিধা, আর্থিক অসুবিধা ও থাকছে যার ফলে তারা এই বিভাজনের মধ্যে অন্তর্ভু ক্ত হচ্ছেন। আবার অনেক কাজ এমন ও আছে যা অনলাইন এর মাধ্যমে হয় না, কিংবা অনেক যন্ত্র লাগে যা অনেকের কাছে বাড়িতে উপস্থিত থাকে না বা কেনার সামর্থ নেই তাই অনেক কর্মী ছাটাই হয়েছে। অনেক মানুষের রুজি রোজগার বন্ধ হয়ে গেছে। এক্ষেত্রে যারা এই কাজ করতে পারছে এবং যারা পারছে না তাদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে। 6. ONS এর মতে যারা সম্প্রতি ইন্টারনেট ব্যবহার করেননি, তাদের মধ্যে 32% এর বয়স 50 থেকে 69 এর মধ্যে। এরকম অনেক বয়স্ক ব্যক্তিরা যারা ইন্টারনেট ব্যাবহার করতে অভ্যস্থ নন, বা জানেন না তাদের সাথে অন্যান্য যারা ব্যাবহার জানেন তাদের মধ্যে ব্যবধান তৈরি হচ্ছে। আবার অনেক শিক্ষক যাদের বয়স 50 র উপরে তারাও নতু ন প্রযুক্তি ব্যাবহার করতে অভ্যস্ত নন তাদের কেও ঘরে বসে অনলাইন ক্লাস এর মাধ্যমে পড়াতে হচ্ছে যা তাদের কাছে অসুবিধাজনক আবার কিছু জন জানেন না ব্যাবহার সেক্ষেত্রে বিভাজন দেখা গেছে। বর্ত মান মহামারীটি আমাদের অনেকের কাছে নতু ন, ডিজিটাল বিভাজন আমাদের সাথে বেশ কিছু দিন ধরে রয়েছে। লিঙ্গ, বয়স এবং আর্থ-সামাজিক অবস্থা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই বিভাজন দেখা গেছে। প্রযুক্তি বিভিন্ন সংস্কৃতিকে ইতিবাচক বা নেতিবাচকভাবে বিভিন্ন উপায়ে প্রভাবিত করে। সম্পর্ক , যোগাযোগ এবং শিল্পের মতো অবিচ্ছেদ্য উপাদান সংস্কৃতি প্রযুক্তির দ্বারা ভীষণ ভাবে বিকশিত হয়েছে।উন্নত দেশগুলি তাদের সংস্কৃতিতে ব্যাপক পরিবর্ত ন অনুভব করে কারণ তারা ইন্টারনেট থেকে অর্জি ত নতু ন সংস্কৃতিগুলিকে অন্তর্ভু ক্ত করে। যখন উন্নয়নশীল দেশগুলিতে সীমিত ইন্টারনেট অ্যাক্সেস রয়েছে তাদের সংস্কৃতি অপরিবর্তি ত রয়েছে। প্রযুক্তিতে তাদের প্রবেশাধিকার না থাকায় প্রযুক্তি-দরিদ্র দেশগুলোর মানুষ পিছিয়ে পড়ে। এই ভাবেই ডিজিটাল বিভাজন একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে।